সিলেটের বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আ’লীগ নেতার ইফতার: ২ নেতাকে শোকজ

প্রকাশিত: ৭:৫৮ পূর্বাহ্ণ, মার্চ ১৯, ২০২৫

সিলেটের বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আ’লীগ নেতার ইফতার: ২ নেতাকে শোকজ

নিজস্ব প্রতিবেদক

বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের জিয়া স্মৃতি পাঠাগারে ইফতার মাহফিলে হবিগঞ্জের এক আওয়ামী লীগ নেতার যোগদান নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় বিএনপির স্থানীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। শোকজ করা হয়েছে হবিগঞ্জের ২ বিএনপি নেতাকে।

জানা যায়, আলী হোসেন ওরফে আহাম্মদ আলী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় ১৪ নম্বর আসামি। দলীয় কোন পদ পদবী না থাকলেও তিনি আওয়ামীলীগের জেলা সভাপতি ও সাবেক এমপি  আবু জাহিরের অন্যতম সহযোগি ছিলেন। ছাত্রদের দাবি আহাম্মদ আলী জুলাই আন্দোলনে সরাসরি হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিলেন।

গত ১৪ মার্চ জেলা যুবদলের আহ্বায়ক জালাল আহমেদ ও সদস্য সচিব শফিকুর রহমান সিতুর সঙ্গে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের জিয়া স্মৃতি পাঠাগারে এক ইফতার মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওই মাহফিলের ছবি ছড়িয়ে পড়লে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।

যার প্রেক্ষিতে ১৯ মার্চ বুধবার জালাল আহমেদ ও শফিকুর রহমান সিতুকে কেন্দ্র থেকে শোকজ করা হয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ দপ্তর সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূইয়া স্বাক্ষরিত এক নোটিশে বলা হয়েছে,  আপনারা, ‘জেলা যুবদলের যথাক্রমে আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থেকেও ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর হবিগঞ্জের আওয়ামী সন্ত্রাসী আবু জাহিরের অন্যতম সহযোগী, অগাস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আন্দোলনে হামলার মামলায় আসামী আহাম্মদ আলীকে সাথে নিয়ে গত ১৪ মার্চ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে উপস্থিত হয়েছেন এবং তার সাথে ইফতার করার সময় তোলা ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে সংগঠনের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কার্যক্রম পরিচালনা করছেন বলে যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দৃষ্টিগোচর হয়েছে।

এমতাবস্থায়, সংগঠন বিরোধী এহেন কর্মকান্ডের জন্য আপনাদের বিরুদ্ধে কেন সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবেনা, তা আগামী ৩ (তিন) দিনের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নয়ন এর সম্মুখে উপস্থিত হয়ে লিখিতভাবে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেওয়া হলো।’

বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের জিয়া স্মৃতি পাঠাগারে ইফতার মাহফিলে হবিগঞ্জের এক আওয়ামী লীগ নেতার যোগদান নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় বিএনপির স্থানীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। শোকজ করা হয়েছে হবিগঞ্জের ২ বিএনপি নেতাকে।

জানা যায়, আলী হোসেন ওরফে আহাম্মদ আলী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় ১৪ নম্বর আসামি। দলীয় কোন পদ পদবী না থাকলেও তিনি আওয়ামীলীগের জেলা সভাপতি ও সাবেক এমপি  আবু জাহিরের অন্যতম সহযোগি ছিলেন। ছাত্রদের দাবি আহাম্মদ আলী জুলাই আন্দোলনে সরাসরি হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিলেন।

গত ১৪ মার্চ জেলা যুবদলের আহ্বায়ক জালাল আহমেদ ও সদস্য সচিব শফিকুর রহমান সিতুর সঙ্গে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের জিয়া স্মৃতি পাঠাগারে এক ইফতার মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওই মাহফিলের ছবি ছড়িয়ে পড়লে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।

যার প্রেক্ষিতে ১৯ মার্চ বুধবার জালাল আহমেদ ও শফিকুর রহমান সিতুকে কেন্দ্র থেকে শোকজ করা হয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ দপ্তর সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূইয়া স্বাক্ষরিত এক নোটিশে বলা হয়েছে,  আপনারা, ‘জেলা যুবদলের যথাক্রমে আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থেকেও ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর হবিগঞ্জের আওয়ামী সন্ত্রাসী আবু জাহিরের অন্যতম সহযোগী, অগাস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আন্দোলনে হামলার মামলায় আসামী আহাম্মদ আলীকে সাথে নিয়ে গত ১৪ মার্চ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে উপস্থিত হয়েছেন এবং তার সাথে ইফতার করার সময় তোলা ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে সংগঠনের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কার্যক্রম পরিচালনা করছেন বলে যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দৃষ্টিগোচর হয়েছে।

এমতাবস্থায়, সংগঠন বিরোধী এহেন কর্মকান্ডের জন্য আপনাদের বিরুদ্ধে কেন সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবেনা, তা আগামী ৩ (তিন) দিনের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নয়ন এর সম্মুখে উপস্থিত হয়ে লিখিতভাবে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেওয়া হলো।’

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

Live TV