সিলেট ২৫শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১২:৩১ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২০
দৈনিক সিলেটের দিনরাতঃঃ
,
দক্ষিণ কোরিয়ার মৎস কর্মকর্তাকে গুলিকে করে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনায় ক্ষমা চেয়েছেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন। চলতি সপ্তাহের শুরুতে পিয়ংইয়ংয়ের সামরিক বাহিনী সিউলের ওই মৎস কর্মকর্তাকে হত্যা করে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট দফতরের বরাতে শুক্রবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বার্তা সংস্থা ইয়োনহাপ কিমের দুঃখ প্রকাশের খবর জানিয়েছে।
আনুষ্ঠানিকভাবে পত্রবাহক মারফত দক্ষিণের প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইনকে চিঠি পাঠান কিম। হত্যার ঘটনায় দক্ষিণ কোরিয়ায় মুনের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক চাপ বাড়ছে। বিষয়টি দেখভালের জন্য সিউলের পিয়ংইয়ং-নীতি পরিবর্তনেরও দাবি উঠছে। মুনকে এমন অস্বস্তিকর অবস্থায় ফেলে দেয়ার জন্য অত্যন্ত দুঃখিত বলে ক্ষমা চেয়েছেন উত্তরের সর্বোচ্চ নেতা কিম।
সোমবার টহল নৌকা থেকে দক্ষিণের মৎস কর্মকর্তা নিখোঁজ হন। তখন তাদের জাহাজটি দক্ষিণ কোরিয়ার উত্তর সীমানারেখার (এনএলএল) থেকে ১০ কিলোমিটার ভেতরে ছিল। বিতর্কিত এ জলসীমা উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্য অসামরিক অঞ্চল হিসেবে পরিচিত।
মঙ্গলবার দক্ষিণ কোরিয়া জানায়, তাদের কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা করেছে উত্তর কোরিয়ার নিরাপত্তা বাহিনী। পরে তার মরদেহ পুড়িয়ে ফেলা হয় বলেও অভিযোগ তাদের।
ইয়োনহাপ জানায়, উত্তর কোরিয়া জানিয়েছে, তারা নিজেদের অনুসন্ধানে পেয়েছে, তাদের সেনারা দেশটির পশ্চিম জলসীমার কাছে এক দক্ষিণ কোরীয়কে লক্ষ্য করে ১০ রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে। কিমের চিঠিতে বলা হয়, দক্ষিণের ওই কর্মকর্তা উত্তরের জলসীমায় প্রবেশ করে। তখন নিয়মানুযায়ী উত্তর কোরিয়ার সামরিক বাহিনী ব্যবস্থা নেয়। ওই কর্মকর্তার দেহ তারা পোড়ায়নি। তার শরীরে থাকা ভাসমান পোষাকটি পুড়িয়ে দেয়া হয় বলে উল্লেখ করা হয়।
উত্তর কোরিয়ার চিঠির বরাতে দক্ষিণ প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তা উপদেষ্টা সুহ হোন বলেন, উত্তরের সেনারা গুলি করার পর সেখানে তল্লাশি চালায়। সেসময় ওই কর্মকর্তাকে শনাক্ত করতে পারেনি তারা। পরে জাতীয় জরুরি রোগ প্রতিরোধনীতি অনুযায়ী পানিতে ভেসে থাকার জন্য ব্যবহৃত পোষাকটি তারা পুড়িয়ে দেয়।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ- মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান (ডালিম)
মোবাঃ- 01712-174796
অনলাইন সম্পাদক : জাকারিয়া হোসেন জোসেফ
মোবাঃ- 01711-145909
ইমেইলঃ-newssylbangla@gmail.com
রংমহল টাওয়ার ৪র্থ তলা বন্দর বাজার, সিলেট।
Design and developed by M-W-D